লাইফ ষ্টাইল ডেস্ক : মানবদেহের প্রতিটি কোষের কেন্দ্রে ক্রমোজমের ভেতরের ডিএনএকে বলা হয় বংশগতির ধারক ও বাহক। মানুষের শারীরিক ও মানসিক বৈশিষ্ট্য যেমন আচার-আচরণ, বুদ্ধিমত্তা, চেহারা, উচ্চতা, গায়ের রং—সব কিছুই নিয়ন্ত্রিত হয় ডিএনএর মাধ্যমে। তাই ডিএনএ বা ক্রমোজমের কোনো রকম অসংগতি হলে মানুষের শারীরিক ও মানসিক নানা ত্রুটি দেখা দেয়। এগুলোকে বলে জেনেটিক ত্রুটি।
* এই শিশুগুলো খুব নরম তুলতুলে হয়। লো মাসেল টোনের কারণে শরীরটা একটু ফোলা ফোলা হয়।
* কানে কম শোনা, কথা বলতে দেরি হওয়া, কম বুদ্ধি ইত্যাদি জটিলতা থাকে।
* হাঁটাচলা ও মাংসপেশির গঠন সঠিক হয় না।
* আইকিউ বা বুদ্ধিমত্তা অনেক কম হয়।
* কিছু ক্ষেত্রে আক্রান্তদের অল্প বয়সেই হৃদরোগের সমস্যা হয়।
* জন্মগতভাবে কিছু রোগ যেমন—অ্যানেটশন ডিফিক্ট হাইপার অ্যাক্টিভিটি (এডিএইচডি) হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
ডাউন সিনড্রোম কোনো রোগ নয়, তাই এটি নিরাময় হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। তবে সঠিক সময়ে লক্ষণগুলো চিহ্নিত করে সঠিক পরিচর্যা, পুষ্টিকর খাবার, স্পিচ, ল্যাঙ্গুয়েজ ও ফিজিক্যাল থেরাপি দিলে পরিচর্যায় শারীরিক সমস্যাগুলো কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আসে।
কিউএনবি/আয়শা/২১ মার্চ ২০২৩,/বিকাল ৫:৫০