শনিবার, ০৫ জুলাই ২০২৫, ১০:৩৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম
পরিবারে সুখ ফেরাতে বিদেশে গিয়ে লাশ হয়ে ফিরলেন শার্শার রনি শার্শায় গৃহবধূকে গনধর্ষণের অভিযোগ কোম্পানীগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে তরুণের মৃত্যু মনিরামপুর প্রেসক্লাবের দাতা সদস্যের বোনের ইন্তিকাল মনিরামপুরে রশীদ বিন ওয়াক্কাসকে জমিয়তের প্রার্থী ঘোষণা আটোয়ারীতে কিন্ডারগার্টেনের কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা ও সনদপত্র বিতরণ পাঁচদোনা টু ডাঙ্গা চারলেন সড়ক অপরাধীদের অভয়ারণ্যে  চৌগাছায় শ্রী শ্রী জগন্নাথ দেবের উল্টো রথযাত্রা অনুষ্ঠিত দৌলতপুরে প্রাক্তন প্রধান শিক্ষক আলহাজ্ব গিয়াস উদ্দিনের দাফন সম্পন্ন চৌগাছায় ফেসবুক স্ট্যাটাস দিয়ে বিএনপি নেতাকে পিটিয়েছে প্রতিবেশী পুলিশ সদস্য

কৃষকের মাথায় হাত  !! চকরিয়া  উপকুলে  লবন  পানিতে  মরে যাচ্ছে বোরোধান 

এম রায়হান চৌধুরী চকরিয়া, কক্সবাজার প্রতিনিধি।
  • Update Time : বুধবার, ১৫ মার্চ, ২০২৩
  • ৯২ Time View
এম রায়হান চৌধুরী  চকরিয়া : কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার উপকূলীয় অঞ্চলে মৎস্য চাষের জন্য স্থানীয় একাধিক প্রভাবশালী মহল শাখাখালে লবণ পানি ঢুকিয়ে মিঠাপানির উৎস বন্ধ করে দিয়েছেন। এই অবস্থার কারণে বেশকিছু দিন ধরে উপজেলার উপকূলীয় ঢেমুশিয়া, পশ্চিম বড়ভেওলা, কোনাখালী, বিএমচর ও বদরখালী ইউনিয়নের হাজার হাজার কৃষক মিঠাপানির সেচ সুবিধা নিতে পারছে না। এতে করে এসব ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় বিপুল পরিমাণ বোরোধান ক্ষেত পানির অভাবে ফেটে চৌচির হয়ে যাচ্ছে। আবার কিছু কিছু এলাকায় কৃষকরা বাধ্য হয়ে জমিতে লবণ পানির সেচ সুবিধা দিয়ে এখন বিপাকে পড়েছেন। তাদের বেশিরভাগ বোরোধান ক্ষেত লবণ পানির কারণে মরে যাচ্ছে।

অভিযোগ উঠেছে, কক্সবাজার জেলা প্রশাসন থেকে মিঠাপানির মৎস্য চাষের জন্য চকরিয়া উপজেলার ঢেমুশিয়া জলমহালটি ইজারা নিয়েছেন স্থানীয় কিছু প্রভাবশালী লোকজন। তারা জেলা প্রশাসনের সঙ্গে করা ইজারা চুক্তির শর্তাবলী লঙ্ঘন করে সম্প্রতি সময়ে কৌশলে জলমহাল দিয়ে সামুদ্রিক লবণ পানি ঢুকিয়ে নিয়েছেন। এলাকাবাসী অভিযোগ করে বলেন, ঢেমুশিয়া জলমহালে লবণ পানি ঢুকিয়ে নেয়ার কারণে মুলত উপকূলীয় অঞ্চলের বিভিন্ন এলাকায় এখন খাল-বিলে মিঠাপানির উৎস নেই। এই অবস্থায় কৃষকেরা রোপিত বোরোধান ক্ষেত রক্ষা করতে নিরুপায় হয়ে সেচ সুবিধা হিসেবে লবণ পানি দিচ্ছেন জমিতে। তাতে বেশিরভাগ বোরোধান ক্ষেত এখন মরে যাচ্ছে।

চকরিয়া উপকূলে লবন পানি ঢুকিয়ে কৃষকদের অপূরনীয় ক্ষতি করা হচ্ছে এইধরনের অভিযোগ পেয়ে গতকাল মঙ্গলবার (১৫ মার্চ) ১১টায় চকরিয়া উপজেলার উপকূলীয় অঞ্চলের বিভিন্ন ইউনিয়ন পরিদর্শন করেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জেপি দেওয়ান। এসময় চকরিয়া থানার ওসি তদন্ত মো আবদুল জব্বার, ঢেমুশিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মঈন উদ্দিন চৌধুরী, কোনাখালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান দিদারুল হক সিকদার ছাড়াও ইউনিয়ন ও মেম্বার, এলাকার কৃষকেরা উপস্থিত ছিলেন।

কিউএনবি/আয়শা/১৫ মার্চ ২০২৩,/সন্ধ্যা ৭:৪০

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

আর্কাইভস

July 2025
M T W T F S S
1234567
891011121314
15161718192021
22232425262728
2930  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০১৫-২০২৩
IT & Technical Supported By:BiswaJit