গুইমারা রিজিয়ন কাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত।
জসীম উদ্দিন জয়নাল,পার্বত্যাঞ্চল প্রতিনিধি ।
Update Time :
বুধবার, ১৫ মার্চ, ২০২৩
১৪৯
Time View
জসীম উদ্দিন জয়নাল,পার্বত্যাঞ্চল প্রতিনিধি : গুইমারা রিজিয়ন কাপ ফুটবল টুর্ণামেন্টের পলাশপুর জোন বনাম যামিনী পাড়া জোনের মধ্যে রিজিয়ন কাপ ফুটবল টুর্নামেন্টে পলাশপুর জোন যামিনী পাড়া জোনকে ২-০ গোলে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন। বুধবার (১৫ মার্চ ২০২৩ইং) বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে মাটিরাঙ্গা মডেল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে পলাশপুর জোন এবং যামিনী পাড়া জোনের মধ্যে গুইমারা রিজিয়ন কাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গুইমারা রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো: কামাল মামুন । গুইমারা সেক্টর কমান্ডার কর্ণেল এম এইচ হাফিজুর রহমান বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত।
এই টুর্নামেন্টে গুইমারা রিজিয়নের আওতায় ছয়টি জোন অংশগ্রহন করেন, মাটিরাঙ্গা জোন, সিন্দুকছড়ি জোন, লক্ষীছড়ি জোন,পলাশপুর ৪০ বিজিবি জোন, যামিনীপাড়া ২৩বিজিবি জোন, রামগড় ৪৩ বিজিবি জোন ।ফাইনাল খেলায় যামিনী পাড়া জোনকে ২- ০গোলে পরাজিত করে শিরোপা অর্জন করেন পলাশপুর জোন।
খেলা শেষে বিজয়ী চ্যাম্পিয়ন দল পলাশপুর জোনকে ট্রফি ও ১ লাখ টাকা এবং রানার্স আপ যামিনী পাড়া জোনকে ট্রফি ও ৫০ হাজার টাকা পুরস্কার হিসেবে তুলে দেয়া হয়। এছাড়া সেরা খেলোয়াড় ও সর্বোচ্চ গোলদাতাকে মেডেল এবং ১০ হাজার টাকা করে দেয়া হয়। খেলায় রেফারির দায়িত্ব পালন করেন সিন্দুকছড়ি জোনের সার্জেন্ট মো:আমান উল্ল্যা সহকারি রেফারি ল্যা:কর্পো: আকবর আলী, সিপাহী মো:নাহিদ, পলাশপুর জোন এবং যামিনী পাড়া জোনের খেলোয়াড়রা উপহারসামগ্রী পেয়ে অত্যন্ত আনন্দিত এবং সেনাবাহিনীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন
সমাপনী ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে গুইমারা রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো:কামাল মামুন বলেন,ছেলেদের পাশাপাশি মেয়েদের কে ও খেলাধূলায় এগিয়ে আসতে হবে। এছাড়াও পড়াশুনার পাশাপাশি খেলাধূলাকে ও গুরুত্ব দিতে হবে। মানুষের খারাপ দিকগুলো পরিহার করে খেলাধূলাকে প্রাধান্য দিতে হবে। আগামী তে এসব কালচারাল খেলাধূলা আয়োজন করতে গুইমারা রিজিয়ন সহযোগীতা করবে জানিয়ে তিনি আরো বলেন,পার্বত্য চট্টগ্রামের শান্তি, সম্প্রীতি ও উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। তাই বিভেদ নয়, পরস্পর পরস্পরের প্রতি বিশ্বাস ও আস্থা স্থাপন করে পার্বত্য চট্টগ্রামের উন্নয়নে সবাইকে এক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহবান জানান।