রবিবার, ০৬ জুলাই ২০২৫, ০৩:১৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
পরিবারে সুখ ফেরাতে বিদেশে গিয়ে লাশ হয়ে ফিরলেন শার্শার রনি শার্শায় গৃহবধূকে গনধর্ষণের অভিযোগ কোম্পানীগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে তরুণের মৃত্যু মনিরামপুর প্রেসক্লাবের দাতা সদস্যের বোনের ইন্তিকাল মনিরামপুরে রশীদ বিন ওয়াক্কাসকে জমিয়তের প্রার্থী ঘোষণা আটোয়ারীতে কিন্ডারগার্টেনের কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা ও সনদপত্র বিতরণ পাঁচদোনা টু ডাঙ্গা চারলেন সড়ক অপরাধীদের অভয়ারণ্যে  চৌগাছায় শ্রী শ্রী জগন্নাথ দেবের উল্টো রথযাত্রা অনুষ্ঠিত দৌলতপুরে প্রাক্তন প্রধান শিক্ষক আলহাজ্ব গিয়াস উদ্দিনের দাফন সম্পন্ন চৌগাছায় ফেসবুক স্ট্যাটাস দিয়ে বিএনপি নেতাকে পিটিয়েছে প্রতিবেশী পুলিশ সদস্য

রাষ্ট্রপতি পদে মনোনয়ন জমা দিয়ে যা বললেন সাহাবুদ্দিন চুপ্পু

Reporter Name
  • Update Time : রবিবার, ১২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩
  • ১১৭ Time View

ডেস্ক নিউজ : বাংলাদেশের ২২তম রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন পেয়েছেন মো. সাহাবুদ্দিন চুপ্পু। রোববার নির্বাচন কমিশনে মনোনয়পত্র জমা দিয়েছেন তিনি। এ সময় সাংবাদিকরা তার প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সব কিছু আল্লাহর ইচ্ছা। এখন কোনো প্রতিক্রিয়া নেই। সব সর্বশক্তিমান আল্লাহর ইচ্ছা।’

রোববার সকালে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র জমার শেষ দিন। তাই নির্বাচন কমিশনে (ইসি) এ পদের জন্য আওয়ামী লীগের পক্ষে তার নাম জমা দেওয়া হয়। রোববার আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের নির্বাচন কমিশনে (ইসি) গিয়ে দলীয় প্রার্থীকে নিয়ে তার মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। 

রাষ্ট্রপতি প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাছাই ১৩ ফেব্রুয়ারি। প্রত্যাহার ১৪ ফেব্রুয়ারি। সংসদ ভবনে ভোটগ্রহণ হবে ১৯ ফেব্রুয়ারি বেলা ২টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত। অবশ্য রাষ্ট্রপতি পদে একক প্রার্থী হলে ভোটের প্রয়োজন হবে না। সে ক্ষেত্রে ১৪ ফেব্রুয়ারি প্রার্থিতা প্রত্যাহারের দিনেই একক প্রার্থীকে রাষ্ট্রপতি পদে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করা হবে। বিরোধী দল জাতীয় পার্টি প্রার্থী না দেওয়ার কথা আগেই জানিয়ে দিয়েছে। তাই ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ প্রার্থীই হচ্ছেন পরবর্তী রাষ্ট্রপতি।

পাবনার সন্তান মো. সাহাবুদ্দিন চুপ্পুর জন্ম ১৯৪৯ সালে। ছাত্রজীবনে পাবনা জেলা ছাত্রলীগের সক্রিয় কর্মী ও সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণকারী সাহাবুদ্দিন চুপ্পু ১৯৮২ সালে বিসিএস (বিচার) ক্যাডার হিসেবে যোগ দেন। বিচারকের বিভিন্ন পদে চাকরি শেষে ২৫ বছর পর ২০০৬ সালে জেলা ও দায়রা জজ হিসেবে অবসর নেন। 

২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত জোট ক্ষমতায় আসার পর পরই আওয়ামী লীগ ও তার সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী এবং সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের জনগোষ্ঠীর ওপর হামলা হয়। যাতে হত্যা, ধর্ষণ ও লুণ্ঠনের ঘটনা ঘটে। পরে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এলে ওসব ঘটনার তদন্তে কমিশন’ গঠন করেন, যার প্রধান ছিলেন সাহাবুদ্দিন চুপ্পু। ২০১১ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত মো. সাহাবুদ্দিন চুপ্পু দুর্নীতি দমন কমিশনের কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

 

 

কিউএনবি/আয়শা/১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৩/দুপুর ১:৩৩

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

আর্কাইভস

July 2025
M T W T F S S
1234567
891011121314
15161718192021
22232425262728
2930  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০১৫-২০২৩
IT & Technical Supported By:BiswaJit