স্থানীয় গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, চলতি সপ্তাহে শহরটিতে তৃতীয় প্রাণঘাতী হামলা ছিল এটা। পরপর তিনটি বন্দুক হামলার ঘটনায় মোট নিহতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে নয়জনে। পুলিশ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, হামলাকারীদের এখনও শনাক্ত করা যায়নি।
প্রাথমিক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অপরাধী গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে অভ্যন্তরীণ বিরোধের কারণে এ হামলা হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ইকুয়েডর বিশ্বের কোকেনের শীর্ষ দুই রফতানিকারক দেশ কলম্বিয়া ও পেরুর মাঝখানে অবস্থিত এবং মেক্সিকান ও কলম্বিয়ান মাদক কারবারিদের সঙ্গে যুক্ত গ্যাং তথা অপরাধ চক্রগুলোর সহিংসতা বেড়ে গেছে।
প্রেসিডেন্ট ড্যানিয়েল নোবোয়ার প্রণীত কঠোর নীতিগুলো সহিংসতার ঢেউ থামাতে এ পর্যন্ত খুব একটা কার্যকর হয়নি। জেনেভাভিত্তিক অর্গানাইজড ক্রাইম অবজারভেটরির তথ্য মতে, পাড়া-মহল্লা ও জনসমাগমস্থলে হত্যাকাণ্ড ও সংঘর্ষ এখন নিত্যদিনের ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে।