বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই ২০২৫, ১২:৪৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম
তারেক রহমান-বাবরের খালাসের বিরুদ্ধে আপিলের শুনানি চলছে.. সরকারি কর্মকর্তাদের বিশেষ সুবিধার গ্রেড বিষয়ে নতুন নির্দেশনা অর্থ মন্ত্রণালয়ের.. সোনাইমুড়ীতে দোকানঘরে অগ্নিসংযোগ করে দখল চেষ্টার অভিযোগ আটোয়ারী উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা সিরাজাম মুনীরা সুমি’র বিদায় সংবর্ধনা শাহবাগ অবরোধ জুলাই যোদ্ধাদের.. মাটিরাঙ্গায় অসহায় মানসিক রোগীদের বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা ও ওষুধ বিতরন  পার্বত্য তিন জেলায় ‘জুলাই পুনর্জাগরণ, জুলাই গণঅভ্যুত্থান ও তারুণ্যের উৎসব- উদযাপিত শেখ হাসিনাকে ১০ বার ফাঁসিতে ঝোলালেও তাঁর অপরাধ কমবে না-নাহিদ লাশের সঙ্গে বর্বরতা কারবালার নৃশংসতাকেও হার মানিয়েছে-তারেক রহমান  মাজারে ঢিল ছোঁড়ায় ভারসাম্যহীন তরুণকে বিদ্যুতের খুঁটিতে বেঁধে মারধর

তারেক রহমান-বাবরের খালাসের বিরুদ্ধে আপিলের শুনানি চলছে..

Reporter Name
  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই, ২০২৫
  • ১ Time View
সংগ্রীহিত ছবি..

নিউজ ডেক্সঃ  বহুল আলোচিত একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত তারেক রহমান ও মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরসহ সব আসামির খালাস চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষ যে আপিল করেছে, সেই আপিলের শুনানি দ্বিতীয় দিনের মতো শুরু হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) সকাল সাড়ে ৯টা থেকে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে ৬ বিচারপতির আপিল বেঞ্চে শুনানি চলছে।

এর আগে, গত ১ ডিসেম্বর ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার ঘটনায় হত্যা ও বিস্ফোরকদ্রব্য আইনের মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ সব আসামিকে খালাস দিয়ে রায় দেন হাইকোর্ট। পরে ১৯ মার্চ সব আসামির খালাসের বিরুদ্ধে আপিল করে রাষ্ট্রপক্ষ। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট রাজধানীর গুলিস্তান এলাকায় আওয়ামী লীগের সমাবেশে গ্রেনেড হামলায় ২৪ জন নিহত। ওই ঘটনার পর হত্যা ও বিস্ফোরকদ্রব্য আইনে দুটি মামলা হয়। ২০০৮ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় সিআইডি এই মামলার তদন্ত শেষে অভিযোগপত্র দিলে শুরু হয় বিচার। তবে ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর এই মামলায় অধিকতর তদন্তে আসামির তালিকায় যুক্ত করা হয় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ ৩০ জনকে। দীর্ঘ বিচারিক কার্যক্রম শেষে ২০১৮ সালের ১০ অক্টোবর ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১-এর বিচারক শাহেদ নূর উদ্দিন আলোচিত মামলার রায় দেন।

আলোচিত ওই রায়ে সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর ও সাবেক শিক্ষা উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টুসহ ১৯ জনকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। পাশাপাশি বিচারিক আদালতের রায়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ ১৯ জনের যাবজ্জীবন ও ১১ জনের বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ড দেওয়া হয়।

বিচারিক আদালতে এই রায়ের দেড় মাসের মাথায় ২০১৮ সালের ২৭ নভেম্বর মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্তদের ডেথ রেফারেন্সসহ মামলার নথি হাইকোর্টে আসে। ২০২২ সালের ৫ ডিসেম্বর থেকে ডেথ রেফারেন্স এবং আসামিদের আপিল ও জেল আপিল শুনানি শুরু হয়। বিচারপতি সহিদুল করিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চে শুনানি চলছিল।

তবে ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার আন্দোলনের পর হাইকোর্ট বেঞ্চ পুনর্গঠন হলে বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চে ডেথ রেফারেন্স ও আপিল শুনানি হয়। শুনানি শেষে গত ১ ডিসেম্বর হাইকোর্ট এই মামলার সব আসামিকে খালাস দিয়ে রায় দেন। সে রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে লিভ টু আপিল করে রাষ্ট্রপক্ষ।

অনলাইন নিউজ ডেক্সঃ
কুইকএনভি/রাজ/৩১ জুলাই ২০২৫/দুপুর:১২.৪০

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

আর্কাইভস

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০১৫-২০২৩
IT & Technical Supported By:BiswaJit