বিনোদন ডেস্ক : সম্মাননা গ্রহণ করে আনোয়ারা বলেন, ‘বাচসাস আমার অনেক আপন। এখানে যে সম্মান পেয়েছি, তা আমি মৃত্যুর আগ পর্যন্ত মনে রাখবো।’
আনোয়ারা আরও বলেন,কিন্তু সুচন্দা আপার সিনেমা আমি করতে প্রথমে রাজি হইনি। তাই চাষী মামা ফোনে তার সঙ্গে আমার আলাপ করান। আমাকে আপা বিশেষভাবে অনুরোধ করে। শেষ পর্যন্ত আমি সিনেমাটি করি।
আমি ‘শুভদা’ সিনেমার কাহিনির কিছুই জানি না। আমি চাষী মামাকে বললাম সিনেমায় আর কে কে আছেন। জানলাম রাজ্জাক আছেন। আমিতো মহা খুশি। শুটিং করতে গিয়ে দেখি, তিনি আমাকে ‘চাচি’ বলে ডাকছে। আমি তো হতাশ। কারণ আমি ভেবেছিলাম তিনি আমার রোমান্টিক নায়ক।
অভিনেত্রী আরও বলেন,
এরপর জানতে পারি আমার হিরো হলো গোলাম মোস্তফা ভাই। তখনও আমি অবাক। কারণ তিনি অনেক বড় মাপের একজন শিল্পী। মন দিয়ে ‘শুভদা’র কাজ শেষ করি। অনেক পুরস্কারও পাই।
কুমিল্লার মেয়ে আনোয়ারা অভিনেতা আজমের মাধ্যমে ঢালিউডে পা রাখেন। ষাটের দশক থেকে অসংখ্য সিনেমায় অভিনয় করেছেন। ক্যারিয়ারে ৮ বার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন। তার উল্লেখযোগ্য সিনেমার মধ্যে রয়েছে জনপ্রিয় চলচ্চিত্র গুলো হলো ‘গোলাপী এখন ট্রেনে’, ‘সুন্দরী’, ‘সখিনার যুদ্ধ’, ‘মরণের পরে’, ‘রাধা কৃষ্ণ’, ‘বাংলার বধূ’, ‘অন্তরে অন্তরে’, ‘শুভদা’ ইত্যাদি।
কিউএনবি/আয়শা//১৬ জুলাই ২০২৫,/রাত ১০:২৩