স্পোর্টস ডেস্ক : রোববার (২৩ মার্চ) ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জাকির হোসাইনের আদালত এ দিন ঠিক করেন। এদিন মামলাটিতে তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) পরিদর্শক (নি.) শেখ মো. মিজানুর রহমানকে জেরার দিন ধার্য ছিল। তবে তিনি আদালতে না আসায় বিচারক সাক্ষ্যগ্রহণ পিছিয়ে ১৬ জুন ধার্য করেন। এ পর্যন্ত এই মামলায় ৯ জনের সাক্ষ্য শেষ হয়েছে।
একই আদালত ২০২২ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি নাসির ও তামিমার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরুর আদেশ দেন। তবে নাসিরের শ্বাশুড়ি সুমি আক্তারকে মামলা থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়। ২০২১ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি তামিমার স্বামী রাকিব হাসান বাদী হয়ে আদালতে এ মামলা করেন। এরপর ২০২১ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর আদালতে পিবিআইর পুলিশ পরিদর্শক (নিরস্ত) শেখ মো. মিজানুর রহমান তিন জনকে দোষী উল্লেখ করে প্রতিবেদন জমা দেন।
মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১১ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি পেশায় কেবি নক্র তাম্মির সঙ্গে রাকিবের বিয়ে হয়। তাদের আট বছরের একটি মেয়েও রয়েছে। কিন্তু ২০২১ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি তাম্মি ও ক্রিকেটার নাসির হোসেনের বিয়ের ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে তা রাকিবের নজরে আসে। পরে তিনি ঘটনার বিষয়ে সম্পূর্ণ জানেন।
অভিযোগে আরও বলা হয়, রাকিবের সঙ্গে বৈবাহিক সম্পর্ক চলমান অবস্থাতেই নাসিরকে বিয়ে করেন তামিমা, যা ধর্মীয় এবং রাষ্ট্রীয় আইন অনুযায়ী সম্পূর্ণ অবৈধ। তামিমা ও নাসিরের এমন অনৈতিক ও অবৈধ সম্পর্কের কারণে রাকিব ও তার আট বছর বয়সী মেয়ে মারাত্মকভাবে মানসিক বিপর্যস্ত হয়েছে। আসামিদের এমন কার্যকলাপে রাকিবের চরমভাবে মানহানি হয়েছে।
কিউএনবি/আয়শা/২৩ মার্চ ২০২৫,/বিকাল ৫:০০