স্পোর্টস ডেস্ক : ব্যাটিংয়ে নেমে বরিশালের দুই ওপেনার শুরুতে ভালো কিছুর আভাস দেন। নাজমুল হোসেন শান্ত এবং তামিম ইকবাল মিলে প্রথম ৩ ওভারে ২৫ রান করেন। তবে এরপর হঠাৎ করেই পতন শুরু হয় ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নদের। শান্তকে ফিরিয়ে প্রথম ব্রেকথ্রু এনে দেন শেখ মেহেদী। তবে শান্তর বিদায়ের পরেও ওই ওভারে ৩ বাউন্ডারিতে ১৩ রান নেন তামিম।
পঞ্চম ওভারে বরিশালের পতনের সূচনা করেন আকিফ জাভেদ। ফর্মে থাকা তাওহীদ হৃদয়কে কেবল ৪ রানে সাজঘরের পথ ধরান পাকিস্তানের এই পেসার। পরের ওভারে তামিম ইকবালকে বোল্ড করেন নাহিদ রানা।
পাওয়ারপ্লের পর মুশফিকুর রহিমকে নিয়ে ৩১ রানের জুটি গড়ে বিপর্যয় সামাল দেয়ার চেষ্টা করেন কাইল মেয়ার্স। তবে মাত্র ৩ বলের ব্যবধানে এই দুই ব্যাটার আউট হলে আবারও চাপে পড়ে যায় বরিশাল। গত ম্যাচের দুই নায়ক ফাহিম আশরাফ এবং মাহমুদউল্লাহ রিয়াদও কিছুই করতে পারেননি। মাত্র ১ রান করে আউট হয়েছেন ফাহিম। ১০ রান করে রিয়াদ আউট হন দলীয় ৮৭ রানে।
শাহিন শাহ আফ্রিদি ২ বাউন্ডারিতে ৮ রান করেন। তাকে ফেরান খুশদিল শাহ বোল্ড করে। ১৬ ওভার ৫ বলে ১০৬ রানে ৯ উইকেট হারায় বরিশাল। শেষদিকে নবি নাহিদ রানার এক ওভারে ১৫ রান। কিন্তু পরের ওভারে ফ্রি হিট বলে রান আউট হয়ে তিনি ফিরলে ১০ বল আগে থামে বরিশালের ইনিংস। ১৯ বলে ২১ রান করেছেন নবি।
কিউএনবি/আয়শা/০২ জানুয়ারী ২০২৫,/রাত ১০:০৫