ডেস্ক নিউজ : এটি বিশেষ কোনো সভা না; নিয়মিত যে বৈঠক হয় সেটিই হয়েছে। এটি আগামীকাল হওয়ার কথা ছিল, ওই সময় আমার অন্য একটি কর্মসূচি আছে, সেজন্য আমি বৈঠকের সময়টা এগিয়ে নিয়ে এসেছি। তিনি আরও বলেন,আমাদের তরফ থেকে বিশেষ কোনো নির্দেশনা দেয়া হয়নি।
বৈঠকে সাধারণত যেসব জিনিস আলোচনা করা হয় সেগুলো আলোচনা হয়েছে। অনেকগুলো প্রস্তাব ছিল, কিছু নিয়োগবিধি ছিল, অর্গানোগ্রাম অনুমোদন করার বিষয় ছিল; সেগুলো আমরা আলোচনা করেছি। সরকারি কর্মচারী হাসপাতালের নিয়োগবিধি আমরা করে দিয়েছি। শিল্প মন্ত্রণালয়ের একটি প্রস্তাব আমরা না করিনি, আমরা বলেছি, এটি আইনের মাধ্যমে যেতে হবে। আইন প্রণয়নের পরামর্শ দিয়েছি।
মাঠ প্রশাসন নির্বাচনের আগে কীভাবে কাজ করবে- সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে কিনা, এ প্রশ্নে মন্ত্রিপরিষদ সচিব আবারও বলেন,না, না, না। এ রকম কোনো বিষয়ে আলোচনা হয়নি। সরকারিকরণ হওয়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য পদ সৃষ্টির বিষয় ছিল আলোচনায়। আলাদা করে সচিব সভা হয়েছে কিনা, এ প্রশ্নে মাহবুব হোসেন বার বার বলেন,না, না, না। আমাদের সাধারণ সভা হয়েছে। এই সভায় এটা নিয়ে আলোচনা হয়নি। আলাদা কোনো সচিব সভা করিনি।
এজেন্ডাভুক্ত আলোচনা শেষ হওয়ায় কয়েকজন সচিব বের হয়ে যান। প্রশাসনিক উন্নয়ন সংক্রান্ত সচিব সভায় যেসব সচিব অংশ নেন, তাদের বাইরেও অন্য সচিবরা এই সভায় ছিলেন। বিষয়টি জানিয়ে একজন সাংবাদিক মন্ত্রিপরিষদ সচিবের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। একই সময় অন্য একজন সাংবাদিক প্রশ্ন করলে এ প্রশ্নের জবাব দেননি তিনি।
নির্বাচনের আগে সরকারের মেগা প্রকল্প শেষ করার বিষয়ে কোনো আলোচনা হয়েছে কিনা, এ প্রশ্নে মাহবুব বলেন,
ওইসব নিয়ে আলোচনা হয়নি।
কিউএনবি/আয়শা/২৪ জুলাই ২০২৩,/বিকাল ৪:১৫