এসময় বক্তারা বলেন, “পার্বত্য চট্টগ্রামে কোটা যদি থাকতে হয় তাহলে তা সকল জনগোষ্ঠীর মাঝে সম- বন্টন করা উচিত। সবচেয়ে বৈষম্যমূলক চিত্র এটাই যে, একই পাহাড়ের দুর্গম ও বিরূপ পরিস্থিতিতে বসবাস করলেও পার্বত্য বাঙালি জনগোষ্ঠী কোটা সুবিধাবঞ্চিত হয়ে শিক্ষা, চাকরি, আর্থিক ও সামাজিক মর্যাদায় চরমভাবে পিছিয়ে পড়ছে এবং পার্বত্য চট্টগ্রামের পরিপ্রেক্ষিতে জনসংখ্যার অর্ধেক হয়েও পরিসংখ্যানগত বাস্তবতায় বাঙালিরা অবহেলিত, প্রান্তিক ও দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিকে পরিণত হচ্ছে।
উপজাতিদের মাঝেও ২/৩টি জনগোষ্ঠী এককভাবে কোটা সুবিধা ভোগ করছে। এতে শুধু সম্প্রদায় ও জাতিগত বৈষম্যই হচ্ছে না, দেশের একটি উল্লেখযোগ্য সংখ্যক নাগরিককে যোগ্য মানবসম্পদে পরিণত করে দেশ ও জাতি গঠনের কাজে লাগানো যাচ্ছে না।
আলোচনা সভা শেষে শতাধিক এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার্থীদের মাঝে পরীক্ষা উপকরণ উপহার বিতরণ করা হয়।
কিউএনবি/আয়শা//২৫ জুন ২০২৫, /সন্ধ্যা ৭:০০