মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর ২০২৫, ১১:৩০ অপরাহ্ন
শিরোনাম
চিকিৎসক হয়েও সুরের ভুবনে ঝংকার তুলছেন রানা প্রশাসনে রদবদল নিয়ে স্পষ্ট বার্তা দিলেন প্রধান উপদেষ্টা বিদেশি তাঁবেদার থেকে দেশ রক্ষার সুযোগ তৈরি হয়েছে: রেজাউল করিম দৌলতপুরে ক্লিনিক ব্যবসার আড়ালে দেহ ব্যবসা : আটক-২ অবিশ্বাস্য থ্রোতে ভাঙল ৪৪ রানের জুটি, বাংলাদেশকে ম্যাচে ফেরালেন মিরাজ ফুলের মতো পবিত্র মানুষগুলোই আপনাদের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলেছে”–কুড়িগ্রামে পথসভায় ব্যারিস্টার ফুয়াদ কিম বাহিনীর সঙ্গে উত্তেজনা, প্রতিরক্ষা জোরদারের ঘোষণা দক্ষিণ কোরিয়ার মাশরাফি-সাকিবের রেকর্ড ভেঙে রিশাদের ইতিহাস ট্রফি ফিরে পেতে নকভিকে ভারতের চিঠি নোয়াখালীতে বিনা ভোটে বিজয়ী হতে নমিনেশন ফরম ছিঁড়ে প্রার্থীর ভাইকে মারধর

নদী ও বিলের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হবে : রিজওয়ানা হাসান

Reporter Name
  • Update Time : রবিবার, ১৮ আগস্ট, ২০২৪
  • ১০৫ Time View

ডেস্ক নিউজ : জাতীয় ঐতিহ্যবাহী বিল ও নদীসমূহের অবৈধ দখল রোধে জরুরি ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানিয়েছেন পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।

তিনি বলেছেন, ‘আড়িয়াল, চলন, বেলাই ও বসিলা বিলের অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হবে। গৃহায়ণ ও গণপূর্ত উপদেষ্টাসহ আগামী সপ্তাহে আড়িয়াল বিল পরিদর্শন করা হবে।’ 

রবিবার (১৮ আগস্ট) পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে মন্ত্রণালয় এবং এর অধীন দপ্তর ও সংস্থাসমূহের কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় এসব কথা বলেন তিনি।

পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব নাজমুল আহসানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মতবিনিময় সভায় মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাগণ এবং অধীন দপ্তর সমূহের প্রধানগণ উপস্থিত ছিলেন।
 
সভায় উপদেষ্টা বলেন, ‘মানুষের পানির অধিকার নিশ্চিত করতে নদীদূষণ নিয়ন্ত্রণে কাজ করতে হবে। বড়াল, পিয়াইন, ডাউকি, সোমেশ্বরী, বালু, বুড়িগঙ্গা, মগড়া এবং করতোয়াসহ সংকটাপন্ন নদীর তালিকা প্রস্তুত করে সেখান থেকে ক্ষতিকর স্থাপনা সরিয়ে দিতে হবে। নদীর বালু এবং পাথর উত্তোলনকে নিয়ন্ত্রিত বা নিষিদ্ধ করতে প্রয়োজনীয় সুপারিশমালা তৈরি করতে হবে।

নদী ভাঙন রোধে প্রচেষ্টা জোরদার করতে হবে। ভাঙন কবলিত লোকদের খাস জমিতে অগ্রাধিকার দিতে হবে। আন্তর্জাতিক নদীগুলোতে দেশের মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠিত করতে কাজ করা হবে।’
  
সৈয়দা রিজওয়ানা বলেন, ‘মানুষের সাথে আলোচনা করে কম ব্যয়ের অত্যাবশ্যক প্রকল্প গ্রহণ পূর্বক বাস্তবায়ন করতে হবে।

কোনো উন্নয়ন প্রকল্পের কারণে নদী যেনো মারা না যায় সেটি নিশ্চিত করতে হবে। ১৯৯৯ সালের জাতীয় পানি নীতিমালা বাতিল করে যুগোপযোগী পানি নীতিমালা প্রণয়ন করতে হবে, যেখানে জনমতের প্রতিফলন ঘটাতে হবে। নদীকে জীবন্ত সত্তা বিবেচনা করে নদী রক্ষা কমিশন এবং সংশ্লিষ্ট সংগঠনের সাথে আলোচনা করে নদীর প্রকৃত সংখ্যা নির্ধারণ করতে  হবে। সেখানে নদীর আঞ্চলিক ও স্থানীয় নামেরও স্বীকৃতি দিতে হবে, যাতে কোনো নদী শাখা নদী বা উপনদী বিবেচনায় হারিয়ে না যায়।’ 

পানিসম্পদ উপদেষ্টা বলেন, ‘কোনো কর্মকর্তা কর্তব্য পালনকালে দুর্নীতি, অনিয়ম ও অবহেলা প্রদর্শন করলে তাদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সুশাসন ও স্বচ্ছতা প্রতিষ্ঠায় মানুষের তথ্যের অবাধ প্রবাহ নিশ্চিত করতে হবে। মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন কাজে শিক্ষার্থীদের সম্পৃক্ত করতে হবে।’
  
সভায় পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সমস্যা, সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জসমূহ শোনেন এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দেন।

কিউএনবি/অনিমা/১৮ অগাস্ট ২০২৪,/রাত ৯:০৩

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

আর্কাইভস

October 2025
M T W T F S S
 123456
78910111213
14151617181920
21222324252627
282930  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০১৫-২০২৩
IT & Technical Supported By:BiswaJit