 
																
								
                                    
									
                                 
							
							 
                    আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ১,৬০০ কেজি ওজনের একটি বিশাল আকৃতির ষাঁড়। ‘জেএফ-১৭ থান্ডার’ নামের এই ষাঁড়টি ৫০ লাখ পাকিস্তানি রুপিতে বিক্রি হয়েছে। সম্প্রতি হায়দরাবাদের লিয়াকত কলোনির এ ঘটনা রীতিমতো আলোড়ন সৃষ্টি করেছে।
সাংস্কৃতিক সৌহার্দ্যের অংশ হিসেবে ওই অনুষ্ঠানে আতিথেয়তা জানানোর রীতি মেনে উভয়পক্ষের মধ্যে টাকা এবং ফুলের মালা, সঙ্গে ঐতিহ্যবাহী ‘আজরাক’ উপহার হিসেবে আদান-প্রদান করা হয়।

তবে সবচেয়ে আকর্ষণীয় বিষয়টি হলো ষাঁড়টির নাম। পাকিস্তান বিমানবাহিনীর ব্যবহৃত যুদ্ধবিমান ‘জেএফ-১৭ থান্ডার’ থেকে অনুপ্রাণিত হয়েই এটির নামকরণ করা হয়েছে বলা মনে করা হচ্ছে।
সম্প্রতি কাশ্মীর ইস্যুতে ভারতের সঙ্গে উত্তজনার মধ্যেই সবচেয়ে আলোচিত ছিল ‘জেএফ-১৭ থান্ডার’। ওই সময় ‘অপারেশন বুনিয়ানুম-মারসুস’-এর অংশ হিসেবে ভারতীয় বিমান ভূপাতিত করতে ব্যবহৃত হয়েছিল ‘জেএফ-১৭ থান্ডার’ যুদ্ধবিমান।

এদিকে পবিত্র ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে একটি কুরবানির পশুর একই নামকরণ এবং তার এতো বেশি দামে বিক্রি হওয়া- এটাই প্রমাণ করে যে, পাকিস্তানে গৃহপালিত পশুর গড় মান ও গঠন কতটা মূল্যবান হয়ে উঠেছে।
তবে ধর্মীয় আলেমরা মনে করিয়ে দিয়েছেন, কুরবানির প্রকৃত তাৎপর্য পশুর আকার-আয়তনে নয়, বরং তা নির্ভর করে তাকওয়া ও আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের ওপর।
তাদের মতে, মূলত তাকওয়া ও আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের এই আন্তরিকতাই নিশ্চিত করে যে কুরবানি মহান আল্লাহর দরবারে গৃহীত হবে। সূত্র: দ্য নিউজ
কিউএনবি/আয়শা/২৬ মে ২০২৫, /রাত ৮:১৪