মাটিরাঙ্গায় বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনালে বিজয়ী হলেন গোমতি
Reporter Name
Update Time :
সোমবার, ১৬ মে, ২০২২
১৩৭
Time View
জসীম উদ্দিন জয়নাল,পার্বত্যাঞ্চল প্রতিনিধি : পার্বত্য খাগড়াছড়ি জেলার মাটিরাঙ্গা উপজেলায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট, বালক (অনুর্ধ্ব-১৭) ২০২২ ফাইনাল অনুষ্টিত।
সোমবার (১৬ মে ২০২২ইং) বিকালের দিকে মাটিরাঙ্গা মডেল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট (অনুর্ধ্ব-১৭) ফাইনাল খেলায় বিজয়ীদের মাঝে পুরুস্কার বিতরন করেন মাটিরাঙ্গা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো:রফিকুল ইসলাম,মাটিরাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মিজ তৃলা দেব।
মাটিরাঙ্গা উপজেলা সহকারী কমিশনার(ভূমি) মিজ আফরোজা হাবিব শাপলা, গুইমারা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ওঙ্কার বিশ্বাস, গোমতী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো: তোফাজ্জল হোসেন,মাটিরাঙ্গা প্রেসক্লাবের সহ-সভাপতি মো:জসীম উদ্দিন জয়নাল,মাটিরাঙ্গা প্রেসক্লাবের সাধারন সম্পাদক মো:মুজিবুর রহমান ভূইঁয়া,সহ সাংবাদিক ও ক্রীড়া সংগঠক উপস্থিত ছিলেন। ফাইনাল খেলায় ১-০ গোলে তবলছড়ি ইউনিয়ন কে হারিয়ে গোমতী ইউনিয়ন চ্যাম্পিয়ন হবার গৌরব অর্জন করে।গোমতী বনাম তবলছড়ি ইউনিয়ন ফাইনালে তুমুল প্রতিদ্বন্দ্বীতায় শত শত দর্শকের মুহুর্মুহু করতালির মাধ্যমে খেলাটি শুরু হয়ে খেলার দ্বিতীয়ার্ধে ১৩ মিনিটের মাথায় ১১ নং জার্সি পরিহিত মো: ইয়াছিন গোমতী একাদশের পক্ষে প্রথম গোল দেয়ার মাধ্যমে গোমতী একাদশ ১-০ গোলে এগিয়ে যায়। নির্ধারিত সময় খেলাটি সম্পন্ন হলেও কোন দলই আর কোন গোল দিতে পারি নি। ফলে গোমতী ইউনিয়ন ১-০ গোলে বিজয়ী।
উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক জুয়েল চাকমা উক্ত খেলায় প্রধান রেফারীর দায়িত্ব পালন করে। মো: কামাল এবং জীবন চাকমা সহকারি রেফারীর দায়িত্বে ছিলেন। ফাউল এবং অসদাচরণ করায় খেলা শুরু হবার ৩২ মিনিটের মাথায় তবলছড়ি ও গোমতী একাদশের দুইজনকে রেফারি লাল কার্ড প্রদান করে। এ খেলায় মো: ইয়াছিন গোমতী ইউনিয়ন একাদশের ম্যান অব দি ম্যাচ নির্বিচিত হন। মাটিরাঙ্গা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো: রফিকুল ইসলাম বলেন, ক্রীড়া চর্চা উদ্বুদ্ধ হবার ফলে মাদকাশক্ত ও অসামাজিক কার্যকলাপ থেকে নিজেদের দুরে রাখতে সাহায্য করে। শরীর গঠনে খেলাধূলার বিকল্প নেই মন্তব্য করে মাটিরাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মিজ তৃলা দেব বলেন, লেখাপড়ার পাশাপাশি খেলাধূলার মাধ্যমে কিশোরদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশ ঘটে।