স্পোর্টস ডেস্ক : সাকিব গজনফরের মতো ৩ উইকেট নিতে পারেননি, নিয়েছিলেন এক উইকেট। তবে ৪ ওভারে দেন মাত্র ১১ রান, ২৪ বলে কোনো বাউন্ডারি হজম করেননি। পূর্ণ ৪ ওভার বল করে সাকিব এর চেয়ে বেশি কিপ্টেমি দেখিয়েছেন ৮ বার। ২০১৩ সালে ক্যারিবীয়ান প্রিমিয়ার লিগে ৪ ওভারে দিয়েছিলেন সর্বনিম্ন ৬ রান।
শেখ জায়েদ স্টেডিয়ামে এমিরেটস অধিনায়ক কেইরন পোলার্ড সাকিবের হাতে পঞ্চম ওভারে বল তুলে দিয়েছিলেন। প্রথম বলেই দুবাই ওপেনার শায়ান জাহাঙ্গীরের উইকেট তুলে নেন বাংলাদেশ অলরাউন্ডার। ওই ওভারে তিনি রান খরচ করেন মাত্র ২টি। সাকিব আবার বোলিংয়ে আসেন সপ্তম ওভারে, সে ওভারে খরচ করেন ৪ রান।
সাকিব সবচেয়ে কিপ্টেমি দেখিয়েছেন নিজের করা তৃতীয় ও দলের নবম ওভারে। মোহাম্মদ নবি ও জর্ডান কক্স জুটি তার কাছ থেকে মাত্র এক রান আদায় করতে সক্ষম হয়। শেষ ওভারে সাকিব দেন ৪ রান। দুবাই ৮ উইকেটে দেয় ১২৩ রানের লক্ষ্য। এমিরেটস তা উতরে যায় ২০ বল হাতে রেখে। আগেই প্লেঅফ নিশ্চিত করা দলটি এর মাধ্যমে নিশ্চিত করে প্রথম কোয়ালিফায়ার। ৩০ ডিসেম্বর সেই ম্যাচে তাদের প্রতিপক্ষ গালফ জায়ান্টস, গালফ নকআউটের টিকিট কেটেছিল সবার আগে।
লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে সফল হওয়া এমিরেটসের মাত্র চারজনের ব্যাট ধরতে হয়েছে। মুহাম্মদ ওয়াসিম ১৯ বলে ২৭ রান করার পর ব্যক্তিগত ২১ রানে আউট হন আন্দ্রে ফ্লেচার। এরপর টম ব্যান্টনের ২০ বলে ২৮ ও পোলার্ডের ৩১ বলে ৪৪ রানে ভর করে সহজ জয় পায় এমেরিটস।
কিউএনবি/আয়শা/২৮ ডিসেম্বর ২০২৫,/বিকাল ৩:০০