স্বাস্থ্য ডেস্ক : গত বছর অর্থাৎ ২০২৩ সালে রোজা চলাকালীন সময় তিনি তার শারীরিক সমস্যা কমাতে নানাভাবে চেষ্টা চালান। রোজার মাসে চিকিৎসকের পরামর্শে তিনি সঠিক খাদ্যাভ্যাস, শারীরিক ক্রিয়াকলাপ, প্রার্থনার মাধ্যমে নিজের জীবনযাপন পদ্ধতিতে পরিবর্তন আনার প্রতিজ্ঞা করেন। আলিমের এই চেষ্টা পরবর্তীতে তার জীবনে অনেক পরিবর্তন নিয়ে আসে।
এ ব্যাপারে সৈয়দ আলিমের চিকিৎসক ও আজমানের থামবে ইউনিভার্সিটি হাসপাতালের বিশেষজ্ঞ ডা. কিরণ কুমার জানান, সৈয়দ তার চেষ্টার ভালো ফল পেয়েছেন। মাত্র এক মাসে, তিনি ৬ কেজি ওজন কমান। যার ফলে তার রক্তে শর্করার মাত্রা, ফ্যাটি লিভারের অবস্থা, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ-সবই উন্নত হয়। এক মাস রোজা রাখার কারণে শারীরিক দিকের বাইরে সৈয়দ আলিম মানসিকভাবেও ভালো বোধ করেন। তার ভাষায়, রোজা রাখার কারণে তার মনমেজাজ এবং সামগ্রিক ফিটনেস ভালো হয়ে যায়।
কিউএনবি/আয়শা/২৩ মার্চ ২০২৪,/বিকাল ৪:৫৫