শনিবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৫, ১১:৪৩ পূর্বাহ্ন

কোটা নিয়ে ভারতের আদালতে ঐতিহাসিক রায়

Reporter Name
  • Update Time : বৃহস্পতিবার, ১ আগস্ট, ২০২৪
  • ৫০ Time View

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : সুপ্রিম কোর্টের রায়ে বলা হয়েছে, উপশ্রেণি চিহ্নিতকরণের বিষয়টি ভারতীয় সংবিধানের ১৪ নম্বর অনুচ্ছেদে উল্লিখিত সমতার নীতি লঙ্ঘন করছে না। তবে প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন সাত বিচারপতির বেঞ্চ বৃহস্পতিবার এই রায়ের ক্ষেত্রে ঐকমত্যে পৌঁছায়নি। 

ছয়জন বিচারপতি তফসিলি জাতি-জনজাতিদের মধ্যে ‘অতি পিছিয়েপড়া অংশকে’ চিহ্নিত করে ‘কোটার মধ্যে কোটা’র সুবিধা দেয়ায় ছাড়পত্র দিলেও, বিচারপতি বেলা ত্রিবেদী ভিন্নমত প্রকাশ করেছেন। ২০০৫ সালে শীর্ষ আদালত এক রায়ে বলেছিল, ‘তফসিলি জাতি-জনজাতির মধ্যে শ্রেণি বিভাজনের এখতিয়ার কোনো রাজ্য সরকারের নেই।’ 
 
কিন্তু বৃহস্পতিবার প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড়ের বেঞ্চ সেই রায় খারিজ করে দিয়েছেন। তাৎপর্যপূর্ণভাবে এই মামলায় কেন্দ্রীয় সরকারের তরফেও এসসি-এসটিদের মধ্যে তুলনামূলকভাবে পিছিয়েপড়া অংশকে আলাদাভাবে চিহ্নিত করে বিশেষ কোটা সুবিধা দেয়ার সুপারিশ করা হয়েছিল।
 
প্রসঙ্গত, তফসিলি জাতি-জনজাতি এমনকি, ওবিসিদের মধ্যে ‘অতি পিছিয়েপড়া অংশ’কে চিহ্নিত করে তাদের জন্য এসসি-এসটি কোটার মধ্যেই পৃথক কোটার ব্যবস্থা চালু রয়েছে কয়েকটি রাজ্যে।

বিহারে দেড় দশকেরও বেশি সময় আগে মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারের সরকার ওবিসি এবং দলিতদের (এসসি) মধ্যে তুলনামূলকভাবে বেশি পিছিয়েপড়া অংশকে ‘অতি অনগ্রসর’ এবং ‘মহাদলিত’ হিসেবে চিহ্নিত করে পৃথক কোটা সুবিধার ব্যবস্থা করেছিল।

 
সূত্র: এনডিটিভি, আনন্দবাজার

 

 

কিউএনবি/আয়শা/০১ অগাস্ট ২০২৪,/রাত ১০:২২

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

আর্কাইভস

January 2024
M T W T F S S
 123456
78910111213
14151617181920
21222324252627
28293031  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০১৫-২০২৩
IT & Technical Supported By:BiswaJit